রমজান মাসে আমাদের যা করনীয় পড়ূন এবং শেয়ার করুন।
১. রমজানের সিয়াম পালন করা
২. সময় মত সালাত আদায় করা
৩. সহীহভাবে কুরআন শেখা
৪. অপরকে কুরআন পড়া শেখানো
৫. সাহরী খাওয়া
৬. সালাতুত তারাবীহ পড়া
৭. বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা
৮. শুকরিয়া আদায় করা
৯. কল্যাণকর কাজ বেশি বেশি করা
১০. সালাতুত তাহাজ্জুদ পড়া
১১. বেশি বেশি দান-সদাকাহ করা
১২. উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা
১৩. ই‘তিকাফ করা
১৪. দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা
১৫. সামর্থ্য থাকলে উমরা পালন করা
১৬. লাইলাতুল কদর তালাশ করা
১৭. বেশি বেশি দো‘আ ও কান্নাকাটি করা
১৮. ইফতার করা
১৯. ইফতার করানো
২০. তাওবাহ ও ইস্তেগফার করা
২১. তাকওয়া অর্জন করা
২২. ফিতরাহ দেয়া
২৩. অপরকে খাদ্য খাওয়ানো
২৪. আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা
২৫. কুরআন মুখস্থ বা হিফয করা
২৬. আল্লাহর যিকর করা
২৭. মিসওয়াক করা
২৮. একজন অপরজনকে কুরআন শুনানো
২৯. কুরআন বুঝা ও আমল করা
যেসব কাজ আমাদের জন্য করণীয় নয়ঃ.......
রমাদান মাসের ফজিলত হাসিল করার জন্য এমন কিছু কাজ রয়েছে যা থেকে বিরত থাকা দরকার, সেগুলো হলোঃ
১. বিলম্বে ইফতার করা
২. সাহরী না খাওয়া
৩. শেষের দশ দিন কেনা কাটায় ব্যস্ত থাকা
৪. মিথ্যা বলা ও অন্যান্য পাপ কাজ করা
৫. অপচয় ও অপব্যয় করা
৬. তিলাওয়াতের হক আদায় না করে কুরআন খতম করা
৭. জামা‘আতের সাথে ফরয সালাত আদায়ে অলসতা করা
৮. বেশি বেশি খাওয়া
৯. রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদাত করা
১০. বেশি বেশি ঘুমানো
১১. সংকট তৈরি করা জিনিস পত্রের দাম বৃদ্ধির জন্য
১২. অশ্লীল ছবি, নাটক দেখা
১৩. বেহুদা কাজে রাত জাগরণ করা
১৪. বিদ‘আত করা
১৫. দুনিয়াবী ব্যস্ততায় মগ্ন থাকা
রমাদান মাস পাওয়ার মত সৌভাগ্যের বিষয় আর কী হতে পারে! আমরা যদি এ মাসের প্রতিটি আমল সুন্নাহ পদ্ধতিতে করতে পারি তবেই আমাদের রমাদান পাওয়া সার্থক হবে।
কেননা হাদীসে এসেছে,
"যে ব্যক্তি রমাদান মাস পেলো অথচ তার গুনাহ মাফ করাতে পারল না সে ধ্বংস হোক"
আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে রমাদান মাসের ফজিলত হাসিল করার তাওফীক দিন।
২. সময় মত সালাত আদায় করা
৩. সহীহভাবে কুরআন শেখা
৪. অপরকে কুরআন পড়া শেখানো
৫. সাহরী খাওয়া
৬. সালাতুত তারাবীহ পড়া
৭. বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা
৮. শুকরিয়া আদায় করা
৯. কল্যাণকর কাজ বেশি বেশি করা
১০. সালাতুত তাহাজ্জুদ পড়া
১১. বেশি বেশি দান-সদাকাহ করা
১২. উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা
১৩. ই‘তিকাফ করা
১৪. দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা
১৫. সামর্থ্য থাকলে উমরা পালন করা
১৬. লাইলাতুল কদর তালাশ করা
১৭. বেশি বেশি দো‘আ ও কান্নাকাটি করা
১৮. ইফতার করা
১৯. ইফতার করানো
২০. তাওবাহ ও ইস্তেগফার করা
২১. তাকওয়া অর্জন করা
২২. ফিতরাহ দেয়া
২৩. অপরকে খাদ্য খাওয়ানো
২৪. আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা
২৫. কুরআন মুখস্থ বা হিফয করা
২৬. আল্লাহর যিকর করা
২৭. মিসওয়াক করা
২৮. একজন অপরজনকে কুরআন শুনানো
২৯. কুরআন বুঝা ও আমল করা
যেসব কাজ আমাদের জন্য করণীয় নয়ঃ.......
রমাদান মাসের ফজিলত হাসিল করার জন্য এমন কিছু কাজ রয়েছে যা থেকে বিরত থাকা দরকার, সেগুলো হলোঃ
১. বিলম্বে ইফতার করা
২. সাহরী না খাওয়া
৩. শেষের দশ দিন কেনা কাটায় ব্যস্ত থাকা
৪. মিথ্যা বলা ও অন্যান্য পাপ কাজ করা
৫. অপচয় ও অপব্যয় করা
৬. তিলাওয়াতের হক আদায় না করে কুরআন খতম করা
৭. জামা‘আতের সাথে ফরয সালাত আদায়ে অলসতা করা
৮. বেশি বেশি খাওয়া
৯. রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদাত করা
১০. বেশি বেশি ঘুমানো
১১. সংকট তৈরি করা জিনিস পত্রের দাম বৃদ্ধির জন্য
১২. অশ্লীল ছবি, নাটক দেখা
১৩. বেহুদা কাজে রাত জাগরণ করা
১৪. বিদ‘আত করা
১৫. দুনিয়াবী ব্যস্ততায় মগ্ন থাকা
রমাদান মাস পাওয়ার মত সৌভাগ্যের বিষয় আর কী হতে পারে! আমরা যদি এ মাসের প্রতিটি আমল সুন্নাহ পদ্ধতিতে করতে পারি তবেই আমাদের রমাদান পাওয়া সার্থক হবে।
কেননা হাদীসে এসেছে,
"যে ব্যক্তি রমাদান মাস পেলো অথচ তার গুনাহ মাফ করাতে পারল না সে ধ্বংস হোক"
আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে রমাদান মাসের ফজিলত হাসিল করার তাওফীক দিন।
রমজান মাসে আমাদের যা করনীয় পড়ূন এবং শেয়ার করুন।
Reviewed by Ab Mamun
on
June 15, 2016
Rating:

No comments
আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখক/লেখিকা কে ভালো কিছু লিখার অনুপ্ররেনা যোগায় তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত জানাতে ভুলবেন না । তবে ভাই ও বন্ধুরা এমন কোন মন্তব্য পোস্ট করবেন না যার ফলে লেখক/লেখিকার মনে আঘাত করে ! কারণ একটি ভাল মন্তব্য আমাদের কে আরও ভাল কিছু লিখার অনুপ্রেরনা যোগাতে সাহায্য করে থাকে !!
ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্য। । ।